প্রকাশনার ১৫ বছর

রেজি নং: চ/৫৭৫

১৯শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৫ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৩শে জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে ‘আশিকি’

editor
প্রকাশিত জুন ১০, ২০২৫, ০১:৪১ অপরাহ্ণ
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে ‘আশিকি’

 

বিনোদন ডেস্ক:

চলমান ঈদ উৎসবে সিনেমা পাড়ায় চলছে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’, বিপরীতে নাটক পাড়ায় একইভাবে তুমুল ঝড় তুলেছে জোভান অভিনীত ঈদের বিশেষ নাটক ‘আশিকি’। সিএমভি’র ইউটিউব চ্যানেলে নাটকটি মুক্তি পায় ৮ জুন রাতে। যা এরিমধ্যে উঠে এসেছে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের এক নম্বরে! মজার তথ্য এই তালিকায় ‘আশিকি’র বেশ পরে অবস্থান করছে ‘তাণ্ডব’ সিনেমার তুমুল হিট গান ‘লিচুর বাগানে’! সে বিবেচনায় অনুমান করা যায়, ‘আশিকি’র আগাম গতিবিধি।

নাটকটি মুক্তির আগেই জোভান অভিনীত একটি গানের ক্লিপ ভাইরাল হয়। বলা দরকার, এই নাটকে জোভানকে দেখা যাচ্ছে মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে আশিক চরিত্রে। তার বাবার স্বপ্ন পূরণের জন্য শহরে এসে একটি কলেজে ভর্তি হয়। ভালো গান করে, স্বপ্ন দেখে বড় গায়ক হওয়ার। একই কলেজের শিক্ষার্থী ধনীর দুলালী জেস। কলেজে যার প্রভাবের অন্ত নেই। এই জেস চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাজনীন নিহা। বিষয়টি এমন নয়, অবশেষে আশিক-জেসের পরিচয় ও প্রেম এবং ঘরপালিয়ে বিয়ে! বরং এই গল্পে রয়েছে জটিল সব বাঁক। রয়েছে আনন্দ আর বিষাদের অসাধারণ মেলবন্ধন। রয়েছে অসাধারণ দুটি গানও। সব মিলিয়ে এবারের ঈদে ‘আশিকি’ যেন মেলো-ড্রামাটিক এক সিনেমার স্বাদ নিয়ে হাজির হয়েছে ইউটিউব পর্দায়। সিএমভি’র ব্যানারে নির্মিত নাটকটি মুক্তি দুই দিনের মাথায় অতিক্রম করেছে ৫০ লাখ ভিউ-এর ঘর।

‘আশিকি’ প্রসঙ্গে এর নির্মাতা জানান, নাটকটির মধ্য দিয়ে অনেকগুলো বিষয় প্রতিফলিত হয়েছে। একজন শিল্পীর স্ট্রাগল এবং সেটি জয়ের গল্প যেমন আছে, তেমনি একজন ধনীর দুলালীর অসাধারণ এক প্রেমের বয়ানও রয়েছে। প্রযোজক-পরিবেশন এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু বলেন, ‘আশিকি’ নাটকটি প্রকাশের পর থেকে দর্শক-সমালোচকদের পক্ষ থেকে যে সাড়া ও প্রতিক্রিয়া পাচ্ছি, সেটি সচরাচর মেলে না। এক কথায় অনবদ্য সাড়া। বিশেষ করে দর্শকরা নাটকটি দেখার পর যে মন্তব্যগুলো করছেন, সেসব পড়লে এমন ভালো কাজ আরও করার আগ্রহ জন্মায়। আমি দর্শকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই, এভাবে সাহস যোগাবার জন্য। আর ধন্যবাদ জানাই পুরো ‘আশিকি’ টিমের প্রতি। কারণ, নাটকটির এই সফলতার পেছনে মূল কারিগর তারাই। ‘আশিকি’ নির্মাণ করেছেন ইমরোজ শাওন। পারভেজ ইমামের চিত্রনাট্যে নাটকটির সিনেমাটোগ্রাফিতে ছিলেন খায়ের খন্দকার।

Sharing is caring!