প্রকাশনার ১৬ বছর

রেজি নং: চ/৫৭৫

৭ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২২শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১৬ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি

মেজর ডালিম কোন দেশে থাকেন, জানেন না অনেকেই

editor
প্রকাশিত জানুয়ারি ৭, ২০২৫, ১১:০২ পূর্বাহ্ণ
মেজর ডালিম কোন দেশে থাকেন, জানেন না অনেকেই

Manual2 Ad Code

 

Manual6 Ad Code

প্রজন্ম ডেস্ক:

বীর বিক্রম মেজর শরিফুল হক ডালিম। দীর্ঘ ৫০ বছর পর প্রকাশ্যে এসেছেন। তবে তা ছিল লাইভে। ৫০ বছরের অনেক প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন এই ‘বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি’।

Manual7 Ad Code

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন ডালিম। শেখ মুজিব নিহত হওয়ার পর মেজর ডালিম (পরবর্তীতে লেফটেন্যান্ট কর্নেল) সেটি বাংলাদেশ বেতারে ঘোষণা দেন।

পাঁচ দশক পর মেজর ডালিমকে দেখে অবাক হয়েছেন অনেকেই। কারণ তিনি বেচে আছেন সেটিও অনেকেই জানতেন না। তাছাড়া মেজর ডালিম এখন কোথায় আছেন তা-ও স্পষ্ট নয়।

Manual5 Ad Code

২০২১ সালের ১৫ আগস্টের ঠিক আগে পুলিশ সদরদপ্তরের উদ্ধৃতি দিয়ে বাংলাদেশি একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, মেজর ডালিম পাকিস্তান কিংবা লিবিয়ার অবস্থান করছেন।

তবে বাংলাদেশের একই ইংরেজি দৈনিক ২০০৯ সালে কূটনেতিক ও গোয়েন্দা সূত্রে জানিয়েছিল, মেজর ডালিম পাকিস্তানে বসবাস করেন। তিনি প্রায়ই লিবিয়া যাতায়াত করে থাকেন। বিশেষ করে দেশটির বেনগাজি শহরে যান তিনি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বাধীন চার দলীয় জোট সরকারের মেয়াদকালে (২০০১-২০০৬ সাল) মেজর ডালিম একবার বাংলাদেশে এসেছিলেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সেনাবাহিনীর একদল সদস্যের হাতে স্বপরিবারে নিহত হন তখনকার প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান। সেদিন ভোরের ওই অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন সেনা কর্মকর্তা মেজর ডালিম। সেই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে ২১ বছর পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসেই একটি টাস্কফোর্স গঠন করে। এর মূল অ্যাজেন্ডা ছিল ১৫ আগস্টের ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন এবং দেশ ছেড়েছেন, তাদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে চুক্তি করা। ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত সেই টাস্কফোর্সের দায়িত্বে ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত ওয়ালি-উর-রেহমান।

সাবেক ওই রাষ্ট্রদূত গণমাধ্যমকে ওই সময় বলেন, মেজর ডালিমের কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিসহ আফ্রিকার কয়েকটি দেশে ব্যবসা রয়েছে। এছাড়া মেজর ডালিম কেনিয়ার নাগরিকত্বের প্রমাণ হিসেবে দেশটির পাসপোর্ট সংগ্রহ করতেও সমর্থ হয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি।

১৯৯৬ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার একটি টাস্কফোর্সরে কাজ ছিল ১৫ আগস্টের ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন এবং বিদেশে চলে গেছেন, তাদের দেশে ফিরিয়ে আনতে সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে চুক্তি করা। ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত টাস্কফোর্সের প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত ওয়ালি-উর-রেহমান।

Manual3 Ad Code

সাবেক এ রাষ্ট্রদূত ওই সময় বলেন, মেজর ডালিমের কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিসহ আফ্রিকার কয়েকটি দেশে ব্যবসা আছে। এছাড়া মেজর ডালিম কেনিয়ার পাসপোর্ট সংগ্রহ করতেও সমর্থ হয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি।

Sharing is caring!

Manual1 Ad Code
Manual7 Ad Code