
স্টাফ রিপোর্টার:
সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর ১৩টি রেগুলেটরের উন্নয়ন কাজ করছে সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড। একটি প্রকল্পের মাধ্যমে এসব উন্নয়নের কাজে ব্যয় হচ্ছে ৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। ১৩টি রেগুলেটরের মধ্যে বিয়ানীবাজারে ৩টি জৈন্তাপুরে ১টি সিলেট সদরে ৬টি এবং বালাগঞ্জে ৩টি রেগুলেটর রয়েছে। সব মিলিয়ে খাল খনন হবে ৬ হাজার মিটার। শুধু কুশিয়ারা নদীর বিয়ানীবাজারের করতি খাল খনন হবে মাত্র ২১শ’ মিটার।
সম্প্রতি কুশিয়ারা নদীর উপজেলার কুড়ারবাজার ইউনিয়নের আঙ্গুরা মোহাম্মদপুর এলাকা গিয়ে দেখা যায় করতি খালে খনন কাজ চলমান রয়েছে। খাল খনন হওয়ায় স্থানীয়রা উচ্ছ্বসিত হলেও তারা জানান বিশাল এ খালে যে সুইচ গেইট রয়েছে এটি পর্যাপ্ত নয়। বর্ষা মৌসুমে পানি প্রবাহ স্বাভাবিক না থাকায় খালের উৎসমুখ ভরাট হয়ে যায় এবং খালে মাছের অভায়ারণ্য বাধাগ্রস্থ হয় এছাড়া নিচু জমিতে প্রয়োজনীয় পলি মাটি যায়না। সেজন্য সুইচগেইটটির পরিসর আরো বড় করার দাবি জানান গ্রামবাসী।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, একসাথে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর ১৩টি রেগুলেটরের উন্নয়ন কাজের ব্যয় হচ্ছে ৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।
বিয়ানীবাজারের করতি খাল খননের মাধ্যমে যেভাবে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ বৃদ্ধি করা হচ্ছে অনুরোপভাবে কুশিয়ারা নদীর অপর সংযোগ খাল লোলাখাল খননের মাধ্যমে পানির স্বাভাবিক প্রবাহের দাবি জানান পৌরসভাসহ ৪ ইউনিয়নের ভুক্তভোগী মানুষ।
Sharing is caring!