প্রকাশনার ১৫ বছর

রেজি নং: চ/৫৭৫

১৫ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৩১শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২০শে মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি

মানবাধিকার কমিশনে মানুষ আসে’ প্রতিকার পায়না

editor
প্রকাশিত জুন ২১, ২০২৫, ১০:৩৫ পূর্বাহ্ণ
মানবাধিকার কমিশনে মানুষ আসে’ প্রতিকার পায়না

 

প্রজন্ম ডেস্ক:

 

ব্যবসায় আটকে যাওয়া টাকা ছাড়াতে বছরখানেক আগে অভিযোগ নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে যান নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দা নুরুল আমিন। কমিশনের তৎপরতায় অভিযোগ সুরাহার সম্ভাবনাও তৈরি হয়। কিন্তু সাত মাস ধরে কমিশন না থাকায় সেই সম্ভাবনা থমকে আছে।

নুরুল আমিন বলেন, বন্ধুর ব্যবসায় তিনি আর তার বড় ভাই মিলে ১৪ লাখ এবং তার ভায়রা ৯ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন। বন্ধুর আকস্মিক মৃত্যুতে তাদের সেই টাকা আটকে যায়। পরে বাধ্য হয়ে তারা মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ করেন। তবে কমিশনের পদত্যাগের পর বিষয়টি আর এগোয়নি।

“একটা পর্যায়ে কমিশন শূন্য হয়ে গেল, আমরা আর সমাধান পাইনি। তারা মিলায় দিতে চেয়েছিল। হতাশায় ভুগতেছি। থাকলে সমাধান পাইতাম।”

তিনি বলেন, “মানবাধিকার কমিশনটা অতি দ্রুত সক্রিয় হওয়া উচিত। কারণ একটি মাত্র সংস্থা যেখানে দ্রুতগতিতে মানুষ সেবা পেত, সেবার জন্য পয়সা লাগত না। অনেককে মিলায় দিতে দেখেছি সেখানে।”

রাষ্ট্র ক্ষমতার পলাবদলে পরিবর্তনের ঢেউয়ের মধ্যে গত ৭ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন আহমেদসহ সব সদস্য।

এর দুদিন আগে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অক্টোবরের প্রতিবেদনে গণপিটুনি ও ধর্ষণসহ অন্যান্য অপরাধ বাড়ার চিত্র উঠে আসে।

পূর্ব শত্রুতা, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানি করতে মামলা, রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা ও সহিংসতার চিত্রও তুলে ধরা হয় সেখানে।

‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন, ২০০৯’ বলছে, কমিশন একটি সংবিধিবদ্ধ স্বাধীন সংস্থা হবে এবং এর স্থায়ী ধারাবাহিকতা থাকবে। চেয়ারম্যানের সঙ্গে সদস্য হিসেবে থাকবেন সর্বোচ্চ ছয়জন। সেখানে একজন সার্বক্ষণিক সদস্য থাকবেন।

চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হলে কিংবা অনুপস্থিতি, অসুস্থতা বা অন্য কোনো কারণে চেয়ারম্যান তার দায়িত্ব পালনে অসমর্থ হলে, নতুন চেয়ারম্যান যোগ না দেওয়া পর্যন্ত কিংবা চেয়ারম্যান পুনরায় নিজের দায়িত্ব পালনে সমর্থ না হওয়া পর্যন্ত সার্বক্ষণিক সদস্য চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

তবে সার্বক্ষণিক সদস্যও কমিশনের চেয়ারম্যানের সঙ্গে পদত্যাগ করেন। ফলে সাত মাস ধরে ফাঁকাই রয়েছে মানবাধিকার কমিশনের সদস্য ও চেয়ারম্যানের পদ।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ জানাতে আসা মিরপুরের ইসিবি এলাকার নাজমা আক্তার ও হালিমা বেগম।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ জানাতে আসা মিরপুরের ইসিবি এলাকার নাজমা আক্তার ও হালিমা বেগম।

কমিশনের পদত্যাগের দিন ৭ নভেম্বর থেকে গত ৪ জুন পর্যন্ত ডাক, অনলাইন ও সরাসরি প্রায় ৩০০ অভিযোগ জমা পড়ার কথা জানিয়েছে মানবাধিকার কমিশন। বেশিরভাগই পারিবারিক সমস্যা, জমিজমা, সম্পত্তি দখল সংক্রান্ত বিষয়ে। তবে কমিশন শূন্য থাকায় সেগুলো নিয়ে কোনো পদক্ষেপ নিতে না পারার কথা বলছেন কর্মকর্তারা।

মানবাধিকার কমিশনে গিয়ে পাওয়া গেল মিরপুরের ইসিবি এলাকার বালুরঘাটের বাসিন্দা নাজমা আক্তারকে। জা হালিমা বেগমকে নিয়ে তিনি অভিযোগ করতে এসেছেন।

নাজমা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তিনি ২০ বছর আগে এবং তার জা ৩৬ বছর আগে স্বামীকে হারিয়েছেন। তাদের এক ননদও উত্তরাধিকার না রেখে মারা গেছেন।

এক দেবর আর আরেক ননদ মিলে তাদের সম্পত্তি দখলে রেখেছেন বলে অভিযোগ তাদের।

নাজমা বলেন, “আমরা রাস্তায় বসে বসে তরকারি বিক্রি করি, দখলে কিছু নাই। কাজ করে ভাত খাই। দুই ছেলে, এক মেয়ে আছে আমার। হের এর ছেলে, এক মেয়ে। কাজ করেই বড় করছি আরকি।

“কোনো জায়গায় বিচার পাই না। খবর পেয়ে এখানে আসছি। শ্বশুরের জমিও পাইনি, আমাদের স্বামী যেটা পায়। ওইডি কিছুরই হদিশ নাই। কয় আমরা পামুই না। ওই বাড়িতেই কোনো রকমে খালি ঝগড়া করে থাকতেছি।”

সম্পত্তির সুষম বণ্টন হলে তিনটি করে দোকান আর ঘর ভাড়া পেতেন বলে নাজমার দাবি।

তিনি বলেন, “বাড়িতে নিশ্চিন্তে থাকতে পারতাম। এখন সেটা পারতেছি না।”

মানবাধিকার কমিশনের এক কর্মকর্তা বলেন, পুরো কমিশন থাকলে দেওয়ানি আদালতের ক্ষমতা বলে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে–এমন ঘটনায় নিজেদের উদ্যোগে তদন্ত করা যেত।

“চারটি বেঞ্চ আছে এখানে। অভিযোগগুলো বেঞ্চে ওঠে। কমিশন থাকলে তদন্ত করা যেত, নির্দেশনা দেওয়া যেত এটা করেন- সেই কাজটা করা যাচ্ছে না এখন। কমিশন ছাড়া মানবাধিকার কমিশন কিছুই করতে পারে না।”

“ভারসাম্য বজায় রাখে মানবাধিকার কমিশন, সেটা বন্ধ আছে এখন। অভিযোগের পরিমাণ আগের মতই আছে।”

 

মানবাধিকার কমিশনের উপ-পরিচালক ফারহানা সাঈদ বলেন, বর্তমানে যেসব অভিযোগ আসছে, কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা না থাকায় কাজ করা যাচ্ছে না। অভিযোগগুলো তারা শুধু নিয়ে রাখছেন, নতুন কমিশন এলে কাজ করা হবে।

“তাদেরও (অভিযোগকারী) একই ধরনের জিজ্ঞাসা–কমিশন কবে আসবে, অভিযোগগুলোর কী হবে, আদৌ কোনো প্রতিকার পাবে কিনা।”

কমিশনের অভিযোগ ও তদন্ত বিভাগের পরিচালক মেহেরুন্নেসা বলেন, অভিযোগের ঘটনাগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘনের মধ্যে পরে কিনা, ওই ধরনের যাচাই-বাছাই শেষে তারা সুপারিশ তৈরি করে রাখছেন।

“নতুন চেয়ারম্যান বা কমিশন এলে ওনাদের কাছে উপস্থাপন করব। কমিশন না থাকার কারণে অভিযোগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে কাউকে নির্দেশনা দেওয়ার এখতিয়ার আমাদের নেই। অভিযোগের নিষ্পত্তি করতে পারছি না, কাউকে কোনো সহায়তা করতে পারছি না।”

মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কামালউদ্দিন আহমদ বলেন, মানবাধিকার সুরক্ষিত হচ্ছে কি হচ্ছে না, তা সবসময় দৃষ্টি রাখার বিষয়। মানুষের অভিযোগগুলোর বিষয়ে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দিত তার কমিশন।

“বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পদক্ষেপ নেওয়া হত। এবং মানুষ উপকৃত হত। একটা প্রতিকার দেওয়ার চেষ্টা করতে পারতাম এবং দিতাম। এখন সেই জিনিসটা হচ্ছে না, ডেফিনেটলি মানুষদের অসুবিধা হচ্ছে। নিয়মিত কল পাই। সমস্যার কথা বলে মানুষ।”

অতীতে মানবাধিকার কমিশন বাল্যবিয়ে কমানোর পদক্ষেপ নিয়েছে। গত অগাস্টের বন্যার পর বিভিন্ন জেলা ঘুরে বাঁধ নির্মাণ করা প্রয়োজন জানিয়ে সরকারে চিঠি দেওয়ার কথাও তিনি জানান।

অধ্যাপক কামাল বলেন, “কিন্তু কই, হল না তো! রাষ্ট্রের অনেকগুলা দায়িত্ব পালনের বিষয় রয়েছে, সেগুলোতে সজাগ করে দেওয়া হয় মতামতের মাধ্যমে। অতীতে আমরা বলেছি, এটা ঠিক নাই; সরকারের উচিত এটা ঠিক করা।”

কর্মকর্তারা জানান, ২০২৪ সালে ৭৫১টি অভিযোগ পেয়েছিল মানবাধিকার কমিশন। এর মধ্যে নিষ্পত্তি হয়েছে ৩৭৩টি অভিযোগ, চলমান রয়েছে ২২৮টি অভিযোগ। আর ১৫০টি অভিযোগ প্রক্রিয়াধীন।

 

কমিশনের কাজ

>> ‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন, ২০০৯’ এ বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি, রাষ্ট্রীয় বা সরকারি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের মানবাধিকার লঙ্ঘন বা লঙ্ঘনের প্ররোচনা সম্পর্কিত অভিযোগ থাকলে নিজেই বা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা তার পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তির আবেদনের ভিত্তিতে তদন্ত করতে পারবে সংস্থাটি।

>> কোনো জনসেবক মানবাধিকার লঙ্ঘন করলে বা প্ররোচনা দিলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা তার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তির আবেদনের ভিত্তিতে তদন্ত করা।

>> মানবাধিকার সংরক্ষণের জন্য সংবিধানের অধীন স্বীকৃত ব্যবস্থা পর্যালোচনা করা এবং এর কার্যকর বাস্তবায়নে সরকারের কাছে সুপারিশ করা।

>> মানবাধিকার সংরক্ষণের পথে বাধা হিসেবে সন্ত্রাসী কার্যক্রমসহ বিষয়গুলো পর্যালোচনা করা এবং যথাযথ প্রতিকারের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা।

>> অভিযোগ তদন্ত ও অনুসন্ধান করে মধ্যস্থতা ও সমঝোতার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা।

>> মানবাধিকার সংরক্ষণ ও উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় আইন ও প্রশাসনিক নির্দেশনা প্রণয়নে সরকারকে পরামর্শ-সহযোগিতা দেওয়া।

>> কমিশনে অভিযোগ দায়েরের জন্য সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তি বা সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তির পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তিকে আইনি সহায়তা দেওয়া।

>> মধ্যস্থতা ও সমঝোতা সফল না হলে লঙ্ঘনকারী ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা বা অন্য কোনো কার্যধারার জন্য কমিশন যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করবে।

গণ আন্দোলনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার পতনের পর পুলিশের কার্যক্রমে এক ধরনের স্থবিরতা নামে। সে সময়টায় একদল মানুষের একজোট হয়ে ‘বিচার’ করে ফেলার প্রবণতা দেখা যায়।

প্রতিপক্ষের বাড়িঘরে আক্রমণ হয়, মাজারে মাজারে হামলা হয়, শিক্ষার্থীদের মধ্যে কাউকে কাউকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ‘অভিযানে’ যেতে দেখা যায়।

গত বছর ঢাকার শ্যামলীতে ভ্রাম্যমাণ যৌনকর্মী সন্দেহে কয়েকজন নারীকে মারধর করে এইচ এম রাসেল সুলতান নামের এক ব্যক্তি নিজের ফেইসবুক আইডিতে ভিডিও প্রকাশ করেন। তা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনার পর সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হলেও তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সংবাদ মেলেনি।

ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দের জেরে দেশজুড়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের হেনস্তা করে পদত্যাগে বাধ্য করার ঘটনাও ঘটেছে। আক্রোশের জেরে আদালতে পুলিশের সামনেই আসামিদের ওপর হামলার অনেক ঘটনা দেখা গেছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বিষয়গুলো নিয়ে উদ্বেগ জানানো হয়েছে, আইন কোনোভাবেই হাতে তুলে না দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। কিন্তু যারা এসব কাজ করেছেন বা করছেন, তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার তেমন উদাহরণ দেখা যায়নি।

এসব ঘটনায় সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরি, আইনের শাসনের প্রতি অনীহা এবং ভবিষ্যতে ‘প্রতিশোধ স্পৃহা’ তৈরির উদ্বেগ বাড়িয়েছে।

অধিকার কর্মী খুশী কবির বলেন, এসব মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা পত্রপত্রিকায় দেখা যায়। কিন্তু মানবাধিকার কমিশন থাকলে এসব ঘটনা সরকারের নজরে আনার সুযোগ থাকে। সরকার সে ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারত কিংবা কমিশন তদন্ত দলও পাঠাতে পারত। এগুলো এখন হচ্ছে না।

“ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। আর মানুষের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য সরকারের যে একটা কমিশন ছিল, যেখানে মানুষেরা যেতে পারত, সেটা নাই। আমরা তো ধরে নেব মানবাধিকারের বিষয়ে সরকারের গুরুত্ব নাই।”

তিনি মনে করেন, “গুরুত্ব থাকলে তো কমিশন দিত, কমিশনকে কার্যকর করত। এর তো আর কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছি না। মানবাধিকার লঙ্ঘন তো সব জায়গায় হচ্ছে।”

তিনি বলছেন, মানুষ চলা-ফেরার নিরাপত্তা চায়। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় বসার ৯ মাস পরও শৃঙ্খলা ফেরেনি। ফলে মানুষ নিশ্চিন্ত হতে পারছে না।

“একটা তো জায়গা থাকবে, যেখানে মানুষ গিয়ে বলতে পারে, কমিশন ভূমিকা নিতে পারে। ভূমিকা না নিলে আমরা জিজ্ঞাসা করতে পারি, কমিশন ভূমিকা নেয়নি কেন? এখন তো কিছুই না। মানবাধিকারের ভয়াবহ যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল সেটাকে এখনও নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি সরকার।”

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ মনে করছেন, সরকারের অতি দ্রুত মানবাধিকার কমিশন নিয়োগ দেওয়া এবং পুনর্গঠন করা উচিত।

“একটা স্বাধীন কমিশন থাকা উচিত, যারা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করবে, শনাক্ত করবে; দেখবে যে কী ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে।”

নতুন মানবাধিকার কমিশন কবে নাগাদ নিয়োগ দেওয়া হবে জানতে চাইলে আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব হাফিজ আহমেদ চৌধুরী বলেন, “আমি এ মুহূর্তে বলতে পারতেছি না। ওপর থেকে যখন সিদ্ধান্ত দেবে, তখনই হবে।”

Sharing is caring!